তেলের কারসাজি তেলেসমাতি
নাঈম হোসেন
ডিলার থেকে খুচরা বিক্রেতা,
হঠাৎ কারো কাছে নেই তেল!
দোকানের পর দোকান খুঁজে দিশেহারা ক্রেতা,
কোথাও মিলছে না এক লিটার সয়াবিন তেল।
হঠাৎ তেলের এমন কী কারসাজি তেলেসমাতি?
যার জন্য ঘরে ঘরে দুর্ভিক্ষ্যের মত দুর্গতি!
তেল ছাড়া চলেনা যে রান্না কোন তরকারি।
তেল শূন্যতায় বুঝেছে সবে, তেল কতটা দরকারি।
সিন্ডিকেট দল তেল নিয়ে করছে কারসাজি।
তেল যেন আলাদিনের চেরাগ, কোথাও পায়না খুঁজি।
বিক্রেতারা দাম বাড়াতে তেল নিয়ে করছে তেলেসমতি!
ক্রেতাদের ঘরে ঘরে তাই এমন চরম দুর্গতি।
তেলের দর নিয়ে ক্রেতা বিক্রেতার মধ্যে হচ্ছে বাকবিতণ্ডতা
কী করবে কিংকর্তব্য-বিমূঢ় ক্রেতা।
ভোক্তাদিকারে দিলেও ফোন;
হয়না এ্যাকশন তেমন।
সরকার নাকি ভোজ্যতেলের মূল্য করছে ১৯৮ টাকা?
খুচরো বিক্রেতারা তাই করছে বিক্রি দুই শত দশ টাকা।
ক্রেতা বিক্রেতা দর নিয়ে বাড়াবাড়ি।
বিক্রেতা তেল বিক্রি না করার ধরছে আড়ি।
হঠাৎ ভোজ্যতেল যেন হীরার চেয়েও দামি।
বিবেকের কাছে প্রশ্ন করে হতভম্ব আমি।
সয়াবিন ছাড়া চলেনা যখন রান্নার কাজ।
তেলের জন্য লড়াই করব প্রয়োজনে আজ।
তেলের বাজার নিয়ন্ত্রণ চাই।
স্বল্পমূল্যে ভোজ্যতেল চাই।
সমাপ্ত।।
রচনাকালঃ ১৩ মে ২০২২ইং
বিশেষ দ্রষ্টব্য : কপিরাইট সংরক্ষিত ৷
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন